২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়াসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। তারা বলছেন, বর্তমানে হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া আর পাঁচশ টাকা চিকিৎসা ভাতা বাস্তবতার তুলনায় অপ্রতুল। তাও আবার অধ্যক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানের সুইপার একই। সরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা যেখানে বেতনের চল্লিশ থেকে পয়তাল্লিশ শতাংশ পর্যন্ত অর্থ পান সেখানে আমরা পাই হাজার টাকার থোক বরাদ্দ।তিন দফা দাবিতে ক্লাস ছেড়ে গত চারদিন ধরে রাজধানীতে মাঠের আন্দোলনে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। এর আগেও বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে আন্দোলন করেছেন তারা।তবে রোববার শিক্ষকদের কর্মসূচিতে পুলিশি বাঁধা ও মারধরের পর এ নিয়ে শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা। এরপরই 'মার্চ টু সচিবালয়' কর্মসূচি ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান নেন শিক্ষকরা।শিক্ষাবিদ ও গবেষকরা বলছেন, দেশের সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় ভুল পরিকল্পনার মাশুল দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।স্থায়ী সমাধান না হলে সমস্যা একটি যাবে অন্যটি আসবে, আন্দোলনও চলতে থাকবে, বলেই মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক আব্দুস সালাম। তিনি বলেন, কোনো গবেষণাভিত্তিক তথ্য ছাড়াই রাজনৈতিক প্রয়োজনে হঠকারি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন হয়নি।যদিও এসব সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধানই খুঁজছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়

Post a Comment